এই ব্লগটি সন্ধান করুন

শুক্রবার, ১০ মার্চ, ২০১৭

বিজ্ঞান কী?

             
বিজ্ঞান হলো পরীক্ষা নিরীক্ষা, পর্যবেক্ষণ ও পদ্ধতিগতভাবে লব্ধ সুশৃঙ্খল ও সুসংবদ্ধ জ্ঞান এবং এই জ্ঞান অর্জনের প্রক্রিয়া ও পদ্ধতি।বিজ্ঞানের প্রধান লক্ষ্য প্রকৃতির রহস্যময়তা এবং উচ্চ শক্তি অনুসন্ধান।



weÁvb
®    j¨vwUb kã scientia ‡_‡K G‡m‡Q|
®    ch©‡eÿY‡hvM¨
®    cixÿY‡hvM¨
®    hvPvB‡hvM¨
®    wbqgZvwš¿K M‡elYv I M‡elYvjä Ávb fvÛvi n‡”Q weÁvb|

weÁvb `yB cªKvi
1.   cÖvK…wZK weÁvb
§  c`v_©weÁvb, RxeweÁvb, imvqb BZ¨vw`|
 2.    mvgvwRK weÁvb

A‡b‡K MwYZ‡K weÁv‡bi Ask wn‡m‡e g‡b K‡ib|


পরীক্ষা নিরীক্ষা ও পর্যবেক্ষণ কী ?
পরীক্ষা নিরীক্ষা হচ্ছে কোন একটি নির্দিষ্ট বিষয় নিয়ে গভীরভাবে বিশ্লেষণ করে এর ফলাফল বের করা।
পর্যবেক্ষণ হচ্ছে কোন বস্তু, প্রাণী, বা যে কোন কিছুর ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া, গতিবিধি ইত্যাদি সম্পর্কে লক্ষ্য করা ও লিপিবদ্ধ করা।


পরীক্ষা নিরীক্ষা ও পর্যবেক্ষণ একে অপরের পরিপূরকএকটি ছাড়া অপরটি অর্থহীন।
বিজ্ঞানকে সাধারণত দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।
একটি হচ্ছে ভৌতবিজ্ঞান ও অপরটি হচ্ছে জীববিজ্ঞান।
ভৌতবিজ্ঞানঃ যাদের জীবন নেই, তাদের সম্পর্কিত বিজ্ঞান হলো জড় বিজ্ঞান বা ভৌতবিজ্ঞান। ভৌতবিজ্ঞানের অনেক শাখার মধ্যে পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, জ্যোতিবিদ্যা, আবহবিদ্যা, ভূবিদ্যা ইত্যাদি প্রধান।

জীববিজ্ঞানঃ যাদের জীবন আছে, তাদের সম্পর্কিত বিজ্ঞান হলো জীববিজ্ঞান।এ শাখার আলোচ্য বিষয় হচ্ছে উদ্ভিদবিদ্যা, প্রাণীবিদ্যা, কোষ, মানবদেহ ইত্যাদি।
আধুনিক সভ্যতার সমস্তই বিজ্ঞানের অবদান। বিজ্ঞানে জ্ঞান, পদ্ধতি ও দৃষ্টিভঙ্গি সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ। বিজ্ঞানের সকল জ্ঞানকে কাজে লাগিয়ে মানুষ আজ সভ্যতার শীর্ষে অবস্থান করছে।বিজ্ঞানের এই সমৃদ্ধির পেছনে রয়েছে বিজ্ঞানীদের অক্লান্ত পরিশ্রম, সৃজনশীল অবদান। মহাবিশ্বের যা কিছু উন্নতি সাধন হয়েছে তার পেছনে সম্পূর্ণ অবদান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির। বিজ্ঞানের গবেষণায় নানান ধরনের সুত্র আবিষ্কার হয়েছে। প্রযুক্তি সেই সূত্রের বিকাশ ঘটিয়েছে। ফলে আজকের বিশ্ব চাকার গাড়ী থেকে শুরু করে বিমান, রকেট এমনকি চাঁদে যাত্রা করেছে। আজকে আমরা দেখি, সূর্য পূর্বদিকে ওঠে এবং পশ্চিমদিকে অস্ত যায়। বিজ্ঞান এটাকে ভুল প্রমান করেছে। বিজ্ঞানের মতে সূর্য হচ্ছে এই মহাবিশ্বের কেন্দ্র অর্থাৎ স্থির। মহাবিশ্ব হলো একটি সূর্য, ৯টি গ্রহ (পৃথিবী, মঙ্গল, বুধ,শুক্র, শনি, বৃহস্পতি, নেপচুন, ইউরেনাস ও প্লেটো ), গ্রহ গুলোর উপগ্রহ, ধূমকেতু, তারাপুঞ্জ, ব্ল্যাকহোল, ছায়াপথ এবং আরো অনেক কিছু নিয়ে গঠিত। সূর্যকে কেন্দ্র করে এই সকল গ্রহাণুপুঞ্জ অনবরত চতুর্দিকে পদক্ষীণ করছে। পারমাণবিক বোমা, হাইড্রোজেন বোমা, এটম বোমা সহ আরো অনেক জীবন ধংসকারী অস্র তৈরি করছে। যার সাহায্যে মুহূর্তের মধ্যে ধ্বংস করে দিচ্ছে পৃথিবীর সকল কিছু। যার জলন্ত প্রমাণ জাপানের হিরোশিমা ও নাগাসাকি দুই শহরে। যেখানে আজও বিকলাঙ্গ শিশু জন্ম গ্রহণ করেমাটিতে কোন শশ্য উৎপন্ন হয় না।

বিজ্ঞানের ভালো মন্দ উভয়ই দিকই বিদ্যমান। বিজ্ঞানের ব্যাবহার সকল ক্ষেত্রেই।  তবে আমাদের উচিৎ এর ব্যাবহার এমন ভাবে করা যেন এটি কারো ক্ষতিকর না হয়।

   পদার্থবিজ্ঞান সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন